ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টরের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বাড়ছে প্রতিদিন
একটা স্বপ্নের, একটা সংগ্রামের, একটা আন্দোলনের দুই বছর বয়স বেড়ে গেল। এই তুমুল নারীবিদ্বেষী সমাজ ও রাষ্ট্রে এ কম কথা নয় হয়তো। তার উপরে লোকবলহীন, অর্থ যোগানহীন এক নিধিরাম সর্দার হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। শক্তির উৎস একটাই- আমাদের বিপুল পাঠককূল, স্বপ্নবাজ-চিন্তাশীল লেখকেরা। তারা ক্রমাগত নানাভাবে শক্তি যুগিয়ে চলেছেন। তাই ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টরের চলার পথ আগের চেয়েও গতি পেয়েছে।
২০২০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি যখন প্রথম ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টর শুরু হলো, সেই দিনই যে বিপুল উৎসাহ দেখতে পেয়েছি পাঠকদের মাঝে, অত্যন্ত আশার কথা এই যে, এখনও পাঠকেরা সেই একই উদ্দীপনা আর কৌতুহল নিয়ে ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টরের নতুন লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকেন। এখানে প্রকাশিত লেখা নিয়ে তুমুল তর্ক বিতর্ক, আলোচনা চলছে এবং বাড়ছে। প্রচুর নতুন লেখক যুক্ত হচ্ছেন প্রতিদিন। পুরোনো লেখকরাও ছেড়ে যাননি। তারাও ভালবাসার হাতটা বাড়িয়ে রেখেছেন সবসময়। পাঠকদের প্রত্যাশা বাড়ছে প্রতিনিয়ত।
এখন ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টর একটা ব্র্যান্ড। একটা আন্দোলনের নাম। লেখালেখির ভেতর দিয়ে, তর্ক বিতর্কের মধ্যদিয়ে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবার প্রত্যয় বুকে ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টর সংগ্রাম করছে, করবে। থামবে না কখনো।
ফেমিনিস্ট ফ্যাক্টরের সকল লেখক পাঠকের প্রতি ভালবাসা, কৃতজ্ঞতা জানাই।
জয় হোক নারী, পুরুষ, সকল লিঙ্গের মানুষের। জয় হোক নারীবাদের। The future is feminist, indeed!