নারীবাদ আলোচনা

কাজী নাজিফা লামিনূর ।। সময়টা ১৯৩২ সালের ৩০শে আগস্ট। সেদিন জার্মানিতে এক বক্তৃতার মঞ্চ থেকে ভেসে আসে শ্রমজীবী  নারীদের উদ্দেশ্যে

ফাতেমা তুজ জোহরা ।।  মানুষ এই মহাবিশ্বের একট অতি ক্ষুদ্রতম অংশ। ঠিক অন্যান্য প্রাণী যেমন প্রকৃতির অংশ, মানুষও তার বেশি

কারিন আশরাফ ।।  “বে*শ্যা “মা*গী’’ ‘‘খা*ন*কি’’ “রাস্তার মেয়ে!” কথাগুলো প্রায়ই ছুড়ে দেওয়া হয় নারীর দিকে। এই শব্দগুলো দিয়ে ভেঙে দেওয়া

কারিন আশরাফ ।।  সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে বুদ্ধিদীপ্ত চেহারার এক তরুণীর। তিনি বলে চলেছেন পৃথিবী নিয়ে তার নতুন আইডিয়ার কথা। তাঁর

পূরবী চৌধুরী ।। জন্মের পর একটা শিশুর বাহ্যিক দৃশ্যমান শারীরিক বৈশিষ্ঠ্য দেখে তার লিঙ্গ নির্ধারিত হয় অর্থাৎ শিশুটি নারী নাকি

ফাতেমা তুজ জোহরা ।।  নারীবাদী তত্ত্বের দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রধান দাবি হলো লিঙ্গ বৈষম্যহীন একটি সমাজ। কিন্তু আসলেই আমরা এখন

কাজী নাজীফা লামিনূর ।।  “বি আ ম্যান, ব্রো- পুরুষমানুষ এত আবেগী হলে চলে নাকি!” পুরুষেরা বন্ধুমহলে প্রায়শই এমন উক্তি শুনে

কাজী নাজীফা লামিনূর ।।  কর্মক্ষেত্রে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতি হবে এমনটাই তো স্বাভাবিক। এই পদোন্নতি কারো ক্ষেত্রে স্বপ্নপূরণ ও

অর্চি সাহা ।। “ছিঃ মেয়েদের মত কাঁদিস কেন, লজ্জা করে না?” কিংবা “মেয়েদের মত এতো ধীরে দৌড়াস কেন?” দুর্বল (!)